ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে জব্দকৃত বালি নিলামে পাহাড়খেকো সিন্ডিকেটের হাতে তুলে দিয়ে পরিবেশের বারোটা বাজাতে তিনি দিয়েছেন বৈধতা।
খালে নেই বালি, রোহিঙ্গা অধ্যুষিত এলাকা হওয়ার কারণে বিপর্যয়ে পড়া উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নে এই কান্ড ঘটিয়ে বিতর্কের মুখে পড়েছেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সালেহ আহমেদ।
পাহাড়ের নিধনের অভিযোগে বিতর্কিত ইউনিয়নের রহমতের বিলের বাসিন্দা শাহ আলমগীর পেয়েছেন বালি স্থানান্তরের আদেশ।
শুধু বালিকান্ডই নয়, নানা অনিয়মে জড়িত থাকার কারণে ৩৭ তম বিসিএসে নিয়োগ প্রাপ্ত এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তৈরি হয়েছে অভিযোগের পাহাড়।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের অসমর্থিত একটি সূত্রে জানা গেছে, অভিযোগ থাকায় তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
যার অংশ হিসেবে ৩০ অক্টোবর (বুধবার) জারিকৃত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সালেহ আহমেদ কে খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়িতে বদলি করা হয়েছে।
সিনিয়র সহকারী কমিশনার (রাজস্ব) তাহমিনা আকতার স্বাক্ষরিত ঐ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে জারিকৃত এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।
প্রশাসনিক বদলি রীতিতে আলোচনা রয়েছে, মূলত দেশের দুর্গম অঞ্চলে বিশেষ করে পার্বত্য এলাকায় কোন কর্মকর্তাকে যদি বদলি করা হয় তাহলে সেটি একধরনের শাস্তিমূলক বদলি।
এই বিষয়ে জানতে চেয়ে ফোন করা হলেও সালেহ আহমেদ কল রিসিভ করেন নি।